ঢাকা, সোমবার, ২০ মে, ২০২৪

বগুড়ার শাজাহানপুরে স্বামী-স্ত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু

বগুড়ার শাজাহানপুরে স্বামী-স্ত্রীর রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার (৯ মে) সকাল ১০টার দিকে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে তারা মারা যান। নিহতরা হলেন- নন্দীগ্রাম উপজেলার নিমগ্রামের হেফজুল ও তার স্ত্রী আফরোজা। তারা আড়িয়াবাজার এলাকার অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য শফিকুল ইসলামের বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। হেফজুল এই এলাকায় ভাড়া থেকে বগুড়া শহরের আশপাশে গাছ কেনাবেচার ব্যবসা করতেন।


বাড়িওয়ালা শফিকুল ইসলাম জানান, হেফজুল তার স্ত্রীকে নিয়ে দুই বছর আগে তার বাড়ি ভাড়া নেন। তারা স্বামী-স্ত্রী সব সময় মিলেমিশে থাকতেন। হেফজুলের স্ত্রী আফরোজার বাবার বাড়ি শাজাহানপুর উপজেলায়। সকালে হেফজুল তার ভায়রার সঙ্গে গাছ কাটা নিয়ে ফোনে কথা বলেছেন। স্বামী-স্ত্রী বাজার করেও নিয়ে এসেছেন।বগুড়ার শাজাহানপুরে স্বামী-স্ত্রীর রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার (৯ মে) সকাল ১০টার দিকে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে তারা মারা যান।


নিহতরা হলেন- নন্দীগ্রাম উপজেলার নিমগ্রামের হেফজুল ও তার স্ত্রী আফরোজা। তারা আড়িয়াবাজার এলাকার অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য শফিকুল ইসলামের বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। হেফজুল এই এলাকায় ভাড়া থেকে বগুড়া শহরের আশপাশে গাছ কেনাবেচার ব্যবসা করতেন। বাড়িওয়ালা শফিকুল ইসলাম জানান, হেফজুল তার স্ত্রীকে নিয়ে দুই বছর আগে তার বাড়ি ভাড়া নেন। তারা স্বামী-স্ত্রী সব সময় মিলেমিশে থাকতেন।


হেফজুলের স্ত্রী আফরোজার বাবার বাড়ি শাজাহানপুর উপজেলায়। সকালে হেফজুল তার ভায়রার সঙ্গে গাছ কাটা নিয়ে ফোনে কথা বলেছেন। স্বামী-স্ত্রী বাজার করেও নিয়ে এসেছেন। তিনি আরো বলেন, এরপর আমার অন্য ভাড়াটিয়াদের কাছে শুনে ওদের ঘরে গিয়ে দেখি ছটফট করছে দুজনই। পরে তাদের হাসপাতালে নিয়ে গেলে মারা যান তারা। তবে তাদের মধ্যে কি যে হয়েছে তা তো জানি না।


হেফজুলের ভায়রা জুয়েল জানান, আফরোজার সঙ্গে হেফজুলের প্রায় ১০ বছর আগে বিয়ে হয়। শুরু থেকেই তিনি গাছের ব্যবসা করেন। সকালে তাকে ফোনে জানিয়েছেন শহরের পুলিশ লাইনস এলাকায় গাছ কাটা হবে। এরপর খবর আসে তারা হাসপাতালে। খবর পেয়ে সেখানে গেলে দুজনকেই মৃত অবস্থায় দেখতে পান জুয়েল। শাজাহানপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদুল ইসলাম বলেন, তারা বিষপান করে মারা গেছেন এটা বলা সম্ভব না। কারণ চিকিৎসা দেওয়াই সম্ভব হয়নি।


কিন্তু মৃত্যুর আগে তারা দুজনই ছটফট করছিলেন। তাদের মৃত্যুর লক্ষণে আত্মহত্যার ধারণা করা হচ্ছে। তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে। ঘটনাটি তদন্ত করছে পুলিশ।

ads

Our Facebook Page